ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
তরুণরা সক্রিয় থাকলে কোনো সমস্যাই অমীমাংসিত থাকবে না হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় গেলেন নুরুল হক নুর ইসিতে নির্বাচনের সরঞ্জাম সরবরাহ শুরু পদ্মাসেতুতে স্বয়ংক্রিয় টোল আদায় শুরু শিবিরের জয় বদলে দিচ্ছে রাজনীতির গতিপথ যশোর-৪ আসনে আলোচনার শীর্ষে খাজা মেহেদী শিকদার হত্যা মামলায় জামিনে বের হয়ে যুবক খুন বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যা ও লাশ গুমের দায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ড ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউরকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ নিষিদ্ধ সংগঠনের অপতৎপরতা রোধে সজাগ থাকতে হবে-ডিএমপি কমিশনার বউ-শাশুড়ির মৃত্যু আহত ৮ ঢামেক হাসপাতালে জন্ম নেওয়া ছয় নবজাতকের ৫ জনের মৃত্যু ওসির পর গোয়ালন্দের ইউএনও বদলি দাওয়াত না দেওয়ায় মাদ্রাসার অনুষ্ঠানের সব খাবার খেয়ে গেলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা উন্নত জীবনের নিশ্চয়তায় বাড়ছে বিদেশগামী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে আগামীর বাংলাদেশ হবে সকলের : কর্নেল আজাদ রামগতিতে ভুলুয়া নদীর ভাঙন রোধে মানববন্ধন সাতক্ষীরার তলুইগাছা সীমান্ত দিয়ে ১০ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ নাটোর মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান আটকিয়ে ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

আউটসোর্সিং খাতের নীতিমালা সংশোধনের দাবি

  • আপলোড সময় : ০১-০৮-২০২৫ ০৩:০২:৪০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০৮-২০২৫ ০৩:০২:৪০ অপরাহ্ন
আউটসোর্সিং খাতের নীতিমালা সংশোধনের দাবি
বাংলাদেশের সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, দপ্তর, অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরে আউটসোর্সিং, দৈনিক মজুরিভিত্তিক এবং প্রকল্পে কর্মরত শ্রমজীবীদের ন্যায্যঅধিকার নিশ্চিতে নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদ। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন বাবু প্রমুখ। বক্তারা বলেন, আউটসোর্সিং খাতে দেশের ৬ থেকে ৭ লাখ লোক কাজ করে থাকে। কিন্তু এই জনগোষ্ঠী আজ অবহেলিত। আমরা একই রকম কাজ করলেও স্থায়ী কাজের জন্য যে সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হয়, আউটসোর্সিং কর্মচারীকে তা দেওয়া হয় না। স্থায়ী কর্মচারীদের ইনক্রিমেন্ট থাকলেও আমাদের একই বেতনে বছরের পর বছর চাকরি করতে হয়। এছাড়া চাকরির নিশ্চয়তা নেই, কোনো ভবিষ্যৎ তহবিল নেই, শ্রমিকদের সেফটি টুলসের ব্যবস্থা নেই। এই অবহেলিত জণগোষ্ঠীর ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য দ্রুততম সময়ে আমাদের দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সংগঠনের দাবিগুলো হলো-
১.    আউটসোর্সিং, দৈনিক মজুরিভিত্তিক ও প্রকল্পভিত্তিক কর্মীদের ঠিকাদার প্রথা বাতিল করে চাকরির নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে এবং সরাসরি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিয়োগ দিতে হবে। ২. একই কাজে দুই রকম সুবিধা থাকা যাবে না (সমান সুযোগ সুবিধা দিতে হবে)। ইচ্ছেমতো দক্ষ জনবলকে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা যাবে না। নতুন টেন্ডার বা চুক্তির অজুহাতে অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাঁটাই করা যাবে না, এ ব্যাপারে নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। ৩. সব বকেয়া বেতন ও ভাতা দ্রুত পরিশোধ করতে হবে এবং অবশ্যই প্রতি মাসের পাওনা পরবর্তী মাসের ৭ তারিখের মধ্যে পরিশোধের বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। ৪. অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত কর্মীদের পুনর্বহাল করতে হবে এবং কর্মঘণ্টার পর (ছুটির দিনসহ) কাজ করালে অতিরিক্ত পারিশ্রমিক দেওয়ার জন্য নীতিমালায় স্পষ্ট নির্দেশনা থাকতে হবে। ৫. শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্যঅধিকার প্রতিষ্ঠায় শ্রমসংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য